মো. নাজমুল হাসান টিপু : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মো. ফারুক মিঞা- গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকালে এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে আওয়ামী লীগের সাথে আমৃত্যু থাকতে চাই। তিনি আরও বলেন, আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান, আমার বাবাও এই ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। আওয়ামী রাজনীতিক বাবার হাত ধরেই আমার এই রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয়েছিল। এরপর থেকে শুরু হয় আমার রাজনৈতিক পথচলা।
জানা যায়, মো. ফারুক মিঞা- ১৯৮৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারী নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড বড়ালু (নক্তিপাড়া) গ্রামের এক সাধারণ মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা- মো. বোরহানউদ্দিন (বোরহান নেতা নামে পরিচিত) ছিলেন ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। ছোটবেলা থেকেই সমাজের অসহায় – দুঃখী – নির্যাতিত – নিপীড়িত – সুবিধাবঞ্চিত ও অবহেলিত মানুষের পাশে নিজেকে ব্যবহার করেছেন মো. ফারুক মিঞা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় মাধ্যমিক পর্যায়ে গিয়ে থেমে থাকলেও তিনি একজন স্বশিক্ষিত। তিনি নানান সামাজিক কর্মকান্ডে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছেন এবং তাঁর সামর্থ্য অনুযায়ী তা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করেছেন।
মো. ফারুক মিঞা, কৈশোরকালেই রাজনীতিতে পদার্পণ করেন এবং তাঁর সাহসিকতা, সততা, ন্যায়নিষ্ঠতা ও কর্মজজ্ঞতা দ্বারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে নিজেকে অটুট রেখেছেন। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ গ্রহণ করে গনতন্ত্রের মানসকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের অন্যতম তৃণমূল কর্মী হিসেবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন। রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. রফিকুল ইসলাম (রফিক) সাহেবের একজন বিশ্বস্ত রাজনৈতিক সৈনিক হিসেবে বর্তমানে তিনি আওয়ামী রাজনীতির তৃণমূলে সরব রয়েছেন।