নারায়ণগঞ্জ ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট রিয়াদে প্রবাসী লেখকের ১০ম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন সোনারগাঁয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে মহাসড়ক অবরোধ পাইনাদী নতুন মহল্লা সমাজকল্যাণ সংস্থার কার্যালয় উদ্বোধন সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জের মহাসড়ক যেন ময়লার ভাগাড়,দূষিত পরিবেশে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি আড়াইহাজারে ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ৮ জন গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে মিতালী মার্কেটের অর্থ আত্নসাত করেও অপপ্রচারে লিপ্ত জামান সোনারগাঁ জামপুরে খোকার সন্ত্রাসী হামলায় দলিল লেখক রতন আহত র্যাবের হাতে চাদাঁবাজির টাকাসহ ৬ চাদাঁবাজ গ্রেফতার

হাসপাতাল ছেড়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৪০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭
  • ২৪৩ বার পড়া হয়েছে

এক মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাড়ি ফিরেছেন ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর গানের রচয়িতা এবং সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি ডায়াবেটিস ও শ্বাসযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন।

লন্ডন থেকে মেয়ে বিনিতা চৌধুরী গণ মাধ্যমকে জানান, গাফফার চৌধুরীকে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতাল থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনও পরিপূর্ণ সুস্থ নন। বাড়িতেও তার চিকিৎসা চলবে।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফ্ফার চৌধুুরী ৪৪ দিন আগে লন্ডনে মিডলসেক্সের মেথুয়েন রোডে নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে কোমরে ব্যথা পান। এ ব্যথাসহ নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফফার চৌধুরী নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবার নিয়ে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পর তার লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি তাকে খ্যাতি এনে দেয়। প্রথমে তিনি নিজেই গানটিতে সুর করেছিলেন। পরে শহীদ আলতাফ মাহমুদ এ গানে সুরারোপ করেন এবং এ সুরেই এখন গানটি গাওয়া হয়।

বিবিসি বাংলা বিভাগের দর্শকদের জরিপে এই গান বাংলা গানের ইতিহাসে তৃতীয় সেরার মর্যাদা পেয়েছে।

তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৭), একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট

হাসপাতাল ছেড়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী

আপডেট সময় : ০৮:৪০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭

এক মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাড়ি ফিরেছেন ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর গানের রচয়িতা এবং সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি ডায়াবেটিস ও শ্বাসযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন।

লন্ডন থেকে মেয়ে বিনিতা চৌধুরী গণ মাধ্যমকে জানান, গাফফার চৌধুরীকে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতাল থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনও পরিপূর্ণ সুস্থ নন। বাড়িতেও তার চিকিৎসা চলবে।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফ্ফার চৌধুুরী ৪৪ দিন আগে লন্ডনে মিডলসেক্সের মেথুয়েন রোডে নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে কোমরে ব্যথা পান। এ ব্যথাসহ নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফফার চৌধুরী নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবার নিয়ে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পর তার লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি তাকে খ্যাতি এনে দেয়। প্রথমে তিনি নিজেই গানটিতে সুর করেছিলেন। পরে শহীদ আলতাফ মাহমুদ এ গানে সুরারোপ করেন এবং এ সুরেই এখন গানটি গাওয়া হয়।

বিবিসি বাংলা বিভাগের দর্শকদের জরিপে এই গান বাংলা গানের ইতিহাসে তৃতীয় সেরার মর্যাদা পেয়েছে।

তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৭), একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।