নারায়ণগঞ্জ ০৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করেও সাবেক সেনা পরিবার, পাশে পায়নি পুলিশ রিয়াদে প্রবাসী চাঁদপুর জেলা বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সৌদি আরবে “প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের” উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত রিয়াদে সিলেট সদর উপজেলা প্রবাসীদের উদ্যোগে সংবর্ধণা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ইনভেস্টার নজরুল ইসলামের রিয়াদ গালফ টুলেডো রেষ্টুরেন্টে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

হাসপাতাল ছেড়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৪০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭
  • ২১৪ বার পড়া হয়েছে

এক মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাড়ি ফিরেছেন ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর গানের রচয়িতা এবং সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি ডায়াবেটিস ও শ্বাসযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন।

লন্ডন থেকে মেয়ে বিনিতা চৌধুরী গণ মাধ্যমকে জানান, গাফফার চৌধুরীকে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতাল থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনও পরিপূর্ণ সুস্থ নন। বাড়িতেও তার চিকিৎসা চলবে।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফ্ফার চৌধুুরী ৪৪ দিন আগে লন্ডনে মিডলসেক্সের মেথুয়েন রোডে নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে কোমরে ব্যথা পান। এ ব্যথাসহ নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফফার চৌধুরী নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবার নিয়ে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পর তার লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি তাকে খ্যাতি এনে দেয়। প্রথমে তিনি নিজেই গানটিতে সুর করেছিলেন। পরে শহীদ আলতাফ মাহমুদ এ গানে সুরারোপ করেন এবং এ সুরেই এখন গানটি গাওয়া হয়।

বিবিসি বাংলা বিভাগের দর্শকদের জরিপে এই গান বাংলা গানের ইতিহাসে তৃতীয় সেরার মর্যাদা পেয়েছে।

তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৭), একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

হাসপাতাল ছেড়েছেন আবদুল গাফফার চৌধুরী

আপডেট সময় : ০৮:৪০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৭

এক মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বাড়ি ফিরেছেন ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ অমর গানের রচয়িতা এবং সাংবাদিক-কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি ডায়াবেটিস ও শ্বাসযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন।

লন্ডন থেকে মেয়ে বিনিতা চৌধুরী গণ মাধ্যমকে জানান, গাফফার চৌধুরীকে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতাল থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে। তবে তিনি এখনও পরিপূর্ণ সুস্থ নন। বাড়িতেও তার চিকিৎসা চলবে।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফ্ফার চৌধুুরী ৪৪ দিন আগে লন্ডনে মিডলসেক্সের মেথুয়েন রোডে নিজ বাড়িতে বাথরুমে পড়ে কোমরে ব্যথা পান। এ ব্যথাসহ নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে তার শরীরের বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, আবদুল গাফফার চৌধুরী নানা শারীরিক জটিলতা নিয়ে তিনি ৩১ দিন আগে লন্ডনের মিডলসেক্সের নর্থউইক পার্ক হাসপাতালে ভর্তি হন। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবার নিয়ে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পর তার লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি তাকে খ্যাতি এনে দেয়। প্রথমে তিনি নিজেই গানটিতে সুর করেছিলেন। পরে শহীদ আলতাফ মাহমুদ এ গানে সুরারোপ করেন এবং এ সুরেই এখন গানটি গাওয়া হয়।

বিবিসি বাংলা বিভাগের দর্শকদের জরিপে এই গান বাংলা গানের ইতিহাসে তৃতীয় সেরার মর্যাদা পেয়েছে।

তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৭), একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন।