নারায়ণগঞ্জ ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩, ৫ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে নবীন বরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত নিতাইগঞ্জে গুদামে বিষ্ফোরণে নিহত ১, আহত ১০ পাসপোর্ট দালাল চক্রের ১৪ জন গ্রেপ্তার আড়াইহাজারে দেশ রূপান্তর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার চাঁদার দাবিতে হামলা সজুকে প্রধান করে  ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ডিবি পরিচয়ে লুন্টিত ১৯ গরু উদ্ধার ৬ ডাকাত গ্রেপ্তার সাংবাদিক সম্মেলনের ১ বছর পর ছাদ থেকে পরে কাউন্সিলর বাদলের প্রথম স্ত্রীর মৃত্যু কাদিয়ানীদের সালানা জলাস বন্ধের দাবিতে মহসড়কে বিক্ষোভ আড়াইহাজারে সাংবাদিক ফরহাদ পাঠানের ভাইয়ের উপর সন্ত্রাসী হামলা

রাষ্ট্রপতি পদে আ. লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৩৫:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ ৷ দলটির দফতর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান ৷

বিপ্লব বড়ুয়া তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, আওয়ামী লীগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হিসাবে মো. সাহাবুদ্দিনকে মনোনয়ন প্রদান করেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির প্রধান শেখ হাসিনা এই মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছেন।

মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু পেশায় একজন আইনজীবী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। তিনি ১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এর আগে জেলা ও দায়রা জজ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) বিভাগে যোগদান করেন এবং ১৯৯৫ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিযুক্ত সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিএনপি-জামাত জোটের নেতাকর্মীদের সংঘটিত হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন এবং মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের অনুসন্ধানে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ছাত্র জীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে সংঘটিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর কারা বরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র সন্তানের পিতা এবং তার স্ত্রী প্রফেসর ড, রেবেকা সুলতানা সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব ছিলেন।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে নবীন বরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

রাষ্ট্রপতি পদে আ. লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু

আপডেট সময় : ১১:৩৫:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক : দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ ৷ দলটির দফতর সম্পাদক ব্যারিষ্টার বিপ্লব বড়ুয়া তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান ৷

বিপ্লব বড়ুয়া তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, আওয়ামী লীগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হিসাবে মো. সাহাবুদ্দিনকে মনোনয়ন প্রদান করেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির প্রধান শেখ হাসিনা এই মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছেন।

মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু পেশায় একজন আইনজীবী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। তিনি ১৯৪৯ সালে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এর আগে জেলা ও দায়রা জজ এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৭১ সালে পাবনা জেলার স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) বিভাগে যোগদান করেন এবং ১৯৯৫ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আইন মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিযুক্ত সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিএনপি-জামাত জোটের নেতাকর্মীদের সংঘটিত হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন এবং মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের অনুসন্ধানে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ছাত্র জীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং ১৯৭৪ সালে পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে সংঘটিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর কারা বরণ করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র সন্তানের পিতা এবং তার স্ত্রী প্রফেসর ড, রেবেকা সুলতানা সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব ছিলেন।