নারায়ণগঞ্জ ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ৭ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে নবীন বরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত নিতাইগঞ্জে গুদামে বিষ্ফোরণে নিহত ১, আহত ১০ পাসপোর্ট দালাল চক্রের ১৪ জন গ্রেপ্তার আড়াইহাজারে দেশ রূপান্তর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার চাঁদার দাবিতে হামলা সজুকে প্রধান করে  ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ডিবি পরিচয়ে লুন্টিত ১৯ গরু উদ্ধার ৬ ডাকাত গ্রেপ্তার সাংবাদিক সম্মেলনের ১ বছর পর ছাদ থেকে পরে কাউন্সিলর বাদলের প্রথম স্ত্রীর মৃত্যু কাদিয়ানীদের সালানা জলাস বন্ধের দাবিতে মহসড়কে বিক্ষোভ আড়াইহাজারে সাংবাদিক ফরহাদ পাঠানের ভাইয়ের উপর সন্ত্রাসী হামলা

নাসিক ৭ নং ওয়ার্ডে বেপরোয়া রিপনের সমর্থকরা

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৪৪:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৬১ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি :নাসিক ৭ নং ওয়ার্ডে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপনের সমর্থকরা। তারা নেমে পড়েছে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে। মাদকসেবিরা প্রকাশ্যে মাতলামি করে বিভিন্ন লোকজনকে হুমকি ধমকি ও নানা অপকর্ম শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অভিযোগ জানা গেছে, নাসিক ৭ নং ওয়ার্ড মুসলিম নগর এলাকার জ্যোসনা বেগম ও তার ছেলে আল আমিন, ইয়াছিনসহ ৮ থেকে ১০ জন নেশা সেবন করে প্রকাশ্যে মাতলামি করছে। মাতাল হয়ে গত শনিবার বিকেলে বায়তুন আমান জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: মিন্টু খান ও কোষাধক্ষ নজরুল ইসলামকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। তারা মসজিদ কমিটির পদে না থেকেও মসজিদের আয় ব্যয়ের হিসেব দেওয়ার জন্য সভাপতি ও কোষাধক্ষের সাথে আশালীন আচরণ করে। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন লোকজনকে হুমকি ধমকি দিয়ে বলে বেড়াচ্ছে এখন রিপন কাউন্সিলর হয়েছে। আমরা তার নির্বাচন করেছি। তাই এলাকায় আমারই সবকিছু নিয়ন্ত্রন করব। কেহ কোন কথা বললে দেখে নিব। এদের আচরণে এলাকায় বিরাজ করছে আতঙ্ক। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এবিষয়ে ওই মসজিদ কমিটির সভাপতি মিন্টু খান জানান, বিকেলে আমি এলাকার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এমন সময় আল আমিন, ইয়াছিনসহ আজ্ঞাত ৮ থেকে ১০ জন আমার কাছে মসজিদের হিসেব চায়। তারা বিভিন্ন লোকজনকে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি শুরু করে।
অভিযুক্ত জ্যোসনা বেগম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার ছেলেরা এমন না। তখন তার ছেলেদের গালাগালি ও উশৃঙ্খলতার ভিডিও দেখালে তিনি কোন কথা বলেননি।
নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপনের সাথে যোগাযোগ করতে তার মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার ফোন করলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ঘটনাস্থ যাওয়া সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সহকারি উপরিদর্শক(এএসআই) সওকাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাইনি। আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিষযটি জানতে পেরে কোন ধরণের উশৃঙ্খলতা না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে নবীন বরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

নাসিক ৭ নং ওয়ার্ডে বেপরোয়া রিপনের সমর্থকরা

আপডেট সময় : ১২:৪৪:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি :নাসিক ৭ নং ওয়ার্ডে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপনের সমর্থকরা। তারা নেমে পড়েছে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে। মাদকসেবিরা প্রকাশ্যে মাতলামি করে বিভিন্ন লোকজনকে হুমকি ধমকি ও নানা অপকর্ম শুরু করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অভিযোগ জানা গেছে, নাসিক ৭ নং ওয়ার্ড মুসলিম নগর এলাকার জ্যোসনা বেগম ও তার ছেলে আল আমিন, ইয়াছিনসহ ৮ থেকে ১০ জন নেশা সেবন করে প্রকাশ্যে মাতলামি করছে। মাতাল হয়ে গত শনিবার বিকেলে বায়তুন আমান জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: মিন্টু খান ও কোষাধক্ষ নজরুল ইসলামকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। তারা মসজিদ কমিটির পদে না থেকেও মসজিদের আয় ব্যয়ের হিসেব দেওয়ার জন্য সভাপতি ও কোষাধক্ষের সাথে আশালীন আচরণ করে। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন লোকজনকে হুমকি ধমকি দিয়ে বলে বেড়াচ্ছে এখন রিপন কাউন্সিলর হয়েছে। আমরা তার নির্বাচন করেছি। তাই এলাকায় আমারই সবকিছু নিয়ন্ত্রন করব। কেহ কোন কথা বললে দেখে নিব। এদের আচরণে এলাকায় বিরাজ করছে আতঙ্ক। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এবিষয়ে ওই মসজিদ কমিটির সভাপতি মিন্টু খান জানান, বিকেলে আমি এলাকার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এমন সময় আল আমিন, ইয়াছিনসহ আজ্ঞাত ৮ থেকে ১০ জন আমার কাছে মসজিদের হিসেব চায়। তারা বিভিন্ন লোকজনকে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি শুরু করে।
অভিযুক্ত জ্যোসনা বেগম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার ছেলেরা এমন না। তখন তার ছেলেদের গালাগালি ও উশৃঙ্খলতার ভিডিও দেখালে তিনি কোন কথা বলেননি।
নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মিজানুর রহমান খান রিপনের সাথে যোগাযোগ করতে তার মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার ফোন করলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ঘটনাস্থ যাওয়া সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সহকারি উপরিদর্শক(এএসআই) সওকাত হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাইনি। আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিষযটি জানতে পেরে কোন ধরণের উশৃঙ্খলতা না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।