নারায়ণগঞ্জ ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কাশিপুর এলাকায় মুক্তার রাম রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা ,মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৯
  • ১৮৬ বার পড়া হয়েছে

ফতুল্লা প্রতিনিধি ঃ ফতুল্লা থানাধীন কাশিপুর বাংলাবাজার এলাকার মৃত ফকির চান মিয়ার ছেলে মুক্তার হোসেন তার সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এলাকায় রামরাজত্ব কায়েমের চেস্টা করে যাচ্ছে।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, মোক্তার হোসেন একজন চিহ্নিত বিএনপির দলীয় লোক। সে বিএনপির যুবদল নেতা মমিনুল্লাহ ডেবিডের ড্রাইভার ছিলেন। সে সময় ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে অবৈধভাবে প্রচুর অর্থ কামিয়েছেন। সে সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের স্থানীয় দলের সাথে আতাত করে ডিসের ব্যবসা শুরু করে। কিন্তু তার অনিয়মের কারনে ডিসের লাইনটি হাতছাড়া হয়ে যায়। তার এ ব্যবসা চলে যাওয়ার পর সে সবার সাথে অশোভনীয় আচরন শুরু করে। তার ষড়যন্ত্রের শিকার এলাকার গন্যমাণ্যসহ সাধারন জনগন।
মোক্তোর হোসেন গত কয়েকদিন আগে সাজানো একটি ঘটনা দেখিয়ে ডিসবাবু, চুন্নু মোল্লা, রাজু, জুয়েল প্রধান , মমিন ও রেজাউল করিমের নামে থানায় অভিযোগ করেন।
ঘটনার বিবরনে জানা যায়, মোক্তার হোসেন এর মামলার বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত স্মারকলিপি দেন।
এলাকাবাসী বলছেন, মোক্তার হোসেন একজন লোভী ও চতুর প্রকৃতির লোক। মোক্তার হোসেনে কর্মকান্ডের বিষয়ে প্রশাসনের নজরদারী দাবী করেছেন স্থানীয় জনগন।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কাশিপুর এলাকায় মুক্তার রাম রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা ,মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৯

ফতুল্লা প্রতিনিধি ঃ ফতুল্লা থানাধীন কাশিপুর বাংলাবাজার এলাকার মৃত ফকির চান মিয়ার ছেলে মুক্তার হোসেন তার সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এলাকায় রামরাজত্ব কায়েমের চেস্টা করে যাচ্ছে।

তথ্য সূত্রে জানা যায়, মোক্তার হোসেন একজন চিহ্নিত বিএনপির দলীয় লোক। সে বিএনপির যুবদল নেতা মমিনুল্লাহ ডেবিডের ড্রাইভার ছিলেন। সে সময় ক্ষমতার দাপট খাটিয়ে বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে অবৈধভাবে প্রচুর অর্থ কামিয়েছেন। সে সরকার পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের স্থানীয় দলের সাথে আতাত করে ডিসের ব্যবসা শুরু করে। কিন্তু তার অনিয়মের কারনে ডিসের লাইনটি হাতছাড়া হয়ে যায়। তার এ ব্যবসা চলে যাওয়ার পর সে সবার সাথে অশোভনীয় আচরন শুরু করে। তার ষড়যন্ত্রের শিকার এলাকার গন্যমাণ্যসহ সাধারন জনগন।
মোক্তোর হোসেন গত কয়েকদিন আগে সাজানো একটি ঘটনা দেখিয়ে ডিসবাবু, চুন্নু মোল্লা, রাজু, জুয়েল প্রধান , মমিন ও রেজাউল করিমের নামে থানায় অভিযোগ করেন।
ঘটনার বিবরনে জানা যায়, মোক্তার হোসেন এর মামলার বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত স্মারকলিপি দেন।
এলাকাবাসী বলছেন, মোক্তার হোসেন একজন লোভী ও চতুর প্রকৃতির লোক। মোক্তার হোসেনে কর্মকান্ডের বিষয়ে প্রশাসনের নজরদারী দাবী করেছেন স্থানীয় জনগন।