নিজস্ব প্রতিনিধীঃ ফতুল্লা থানাধীন হাজীগঞ্জ এলাকায় মৃতঃ ইকরাম হোসেন দেওয়ান এর বাড়ীর পার্শবর্তী সীমানার মোহাম্মদ আলী ড্রেনের পাইপ বসানোকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি থেকে এক পর্যায়ে মারামারি ঘটনার সৃষ্টি হয়।মোহাম্মদ আলীর পরিবারের আঘাতে ইকরাম হোসেনের পরিবারের ৩ জন গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ছোট ছেলে শফিকুল ইসলাম বুলবুল জানান, মোহাম্মদ আলী আজ সকালে জোরপূর্বক ড্রেনের পাইপ বসাতে গেলে ইকরাম হোসেন দেওয়ানের স্ত্রী কাজে বাধা দিতে গেলে মোহাম্মদ আলীসহ তার স্ত্রী ইকমার হোসেন দেওয়ানের স্ত্রী ছালমা বেগম(৫০)কে মারতে থাকে তাকে বাঁচাতে গেলে মেয়ে ইসরাত জাহান মাহমুদা(৩০)কে কিল গুসি মারে খবরপেয়ে ছোট ছেলে শফিকুল ইসলাম বুলবুল(২৫) উপস্থিত হয়ে এলাকার লোকদের সহযোগিতায় মাওবোনকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে মোহাম্মদ আলীর ছেলে সবুজ রাস্তার গতিরোধ করে বুলবুল ও মাহমুদাকে প্রকাশ্যে মারধরকরে। অনেকে এ ঘটনা দেখে এগিয়ে আসলে সবুজ দৌড়ে পালিয়ে যায়। ইকরামের পরিবার চিকিৎসার জন্য খানপুর ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসলে জরুরী বিভাগের কর্মরত চিকিৎসক অমিতকুমার রায় প্রাথমিক চিকিৎসা করে রুগীদের অবস্থা ঘুরুতর দেখে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন।বর্তমানে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলে যানা যায়।মোহাম্মদ আলীর সাথে সীমানানিয়ে দীর্ঘ দিন মৃত ইকরাম হোসেন দেওয়ানের পরিবারের সাথে দীমত। এ বিষয়ে একাধিক বার সীমানা মাপামাপি করে ইকরামের সীমানা সঠিক আছে বলে জানা তাদের দাবী।
ঘটনার বিষয়ে ইকরাম হোসেন দেওয়ানের মেয়ে বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় মোহাম্মদ আলী, তার স্ত্রীসালামা আক্তার, ছেলে সবুজ ও সিফাতকে আসামী করে একটি অভিযোগ করেন।