নারায়ণগঞ্জ ০৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই রিয়াদে জমকালো আয়োজনে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রিয়াদে প্রিমিয়াম ফুটবল লীগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জুন মাসের ১৭ তারিখ কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করেও সাবেক সেনা পরিবার, পাশে পায়নি পুলিশ

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যদিলেন ঝর্ণার ছেলেসহ ২জন

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৪:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩
  • ১১৬ বার পড়া হয়েছে

আদালতপাড়া প্রতিনিধি ঃ বাংলাদেশ হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হককে সোনারগাঁ থানায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে । মঙ্গলবার (৬ জুন) সকাল ১০ টার সময় কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে তাকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্যগ্রণ হয়।
মামুনুল হককে বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্ণার ছেলে চার্জশিটে ৩১ নম্বর সাক্ষী আব্দুর রহমানসহ দুজন সাক্ষী উপস্থিত হন। অন্য দুজন হলেন চার্জশিটের ৩৩ নম্বর সাক্ষী সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যূৎ ও ৩৪ নম্বর সাক্ষী সাংবাদিক নুরনবী। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। পরে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এসময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যদিলেন ঝর্ণার ছেলেসহ ২জন

আপডেট সময় : ০৬:৫৪:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩

আদালতপাড়া প্রতিনিধি ঃ বাংলাদেশ হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হককে সোনারগাঁ থানায় ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়েছে । মঙ্গলবার (৬ জুন) সকাল ১০ টার সময় কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্য দিয়ে কাশিমপুর কারাগার থেকে তাকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্যগ্রণ হয়।
মামুনুল হককে বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্ণার ছেলে চার্জশিটে ৩১ নম্বর সাক্ষী আব্দুর রহমানসহ দুজন সাক্ষী উপস্থিত হন। অন্য দুজন হলেন চার্জশিটের ৩৩ নম্বর সাক্ষী সাংবাদিক এনামুল হক বিদ্যূৎ ও ৩৪ নম্বর সাক্ষী সাংবাদিক নুরনবী। এ মামলায় এখন পর্যন্ত ২০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। পরে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মামুনুল হককে কাশিমপুর কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এসময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে। এরপর ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী।