নারায়ণগঞ্জ ০৬:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই রিয়াদে জমকালো আয়োজনে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রিয়াদে প্রিমিয়াম ফুটবল লীগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জুন মাসের ১৭ তারিখ কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করেও সাবেক সেনা পরিবার, পাশে পায়নি পুলিশ

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন ৩ পুলিশ কর্মকর্তা

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪০:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১২৭ বার পড়া হয়েছে

আদালত প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জে সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে অষ্টম দফায় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

সাক্ষ্যদাতারা হলেন, চার্জশিটের ২৩ নম্বর সাক্ষী এ এস আই আনিসুর রহমান, ২৪ নম্বর সাক্ষী এ এস আই কর্ণকুমার হালদার ও ২৫ নম্বর সাক্ষী এ এস আই শেখ ফরিদ। এ পর্যন্ত এ মামলায় ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আগামী ২৫ এপ্রিল পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন জানান, আদালতে তিন পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষী দিয়েছেন। এর আগে মামলার বাদী, পুলিশ কর্মকর্তা, র‌য়েল রির্সোটের কর্মকর্তা-কর্মচারী, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দাসহ ১৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। সাক্ষীরা আদালতকে জানান, মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্না তাদের বলেছেন মামুনুল হক ওই নারীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে।

আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, সাক্ষী ও এএসআই শেখ ফরিদ আদালতে দাঁড়িয়ে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে তিনি যে জবানবন্দি দিয়েছেন তার সঙ্গে কোনো মিল নেই ।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করা অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মামুনুল হককে ঘেরাও করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে নিয়ে যান। ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। কিন্তু মামুনুল হকের দাবি, ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি

মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন ৩ পুলিশ কর্মকর্তা

আপডেট সময় : ১০:৪০:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আদালত প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জে সোনারগাঁ থানায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে অষ্টম দফায় পুলিশের আরও তিন কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

সাক্ষ্যদাতারা হলেন, চার্জশিটের ২৩ নম্বর সাক্ষী এ এস আই আনিসুর রহমান, ২৪ নম্বর সাক্ষী এ এস আই কর্ণকুমার হালদার ও ২৫ নম্বর সাক্ষী এ এস আই শেখ ফরিদ। এ পর্যন্ত এ মামলায় ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আগামী ২৫ এপ্রিল পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন জানান, আদালতে তিন পুলিশ কর্মকর্তা সাক্ষী দিয়েছেন। এর আগে মামলার বাদী, পুলিশ কর্মকর্তা, র‌য়েল রির্সোটের কর্মকর্তা-কর্মচারী, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতা ও স্থানীয় বাসিন্দাসহ ১৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। সাক্ষীরা আদালতকে জানান, মামলার বাদী জান্নাত আরা ঝর্না তাদের বলেছেন মামুনুল হক ওই নারীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে।

আসামি পক্ষের আইনজীবী এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, সাক্ষী ও এএসআই শেখ ফরিদ আদালতে দাঁড়িয়ে যে সাক্ষ্য দিয়েছেন এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে তিনি যে জবানবন্দি দিয়েছেন তার সঙ্গে কোনো মিল নেই ।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করা অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মামুনুল হককে ঘেরাও করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে নিয়ে যান। ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন তার সঙ্গে থাকা ওই নারী। কিন্তু মামুনুল হকের দাবি, ওই নারী তার দ্বিতীয় স্ত্রী।