নারায়ণগঞ্জ ০২:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই রিয়াদে জমকালো আয়োজনে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রিয়াদে প্রিমিয়াম ফুটবল লীগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জুন মাসের ১৭ তারিখ কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করেও সাবেক সেনা পরিবার, পাশে পায়নি পুলিশ রিয়াদে প্রবাসী চাঁদপুর জেলা বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

সুইডেনে কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে বন্দরে বিক্ষোভ

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

সুইডেনের উগ্রবাদী রাজনৈতিক দল হার্ড লাইন উগ্রপন্থি নেতা রাসমুল পালুদান কর্তৃক মুসলমানদের মহাগ্রন্থ পবিত্র আল কোরআন অবমাননা ও পোড়ানোর প্রতিবাদে বন্দর থানা তৌহিদী জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারী) বাদ জুম্মা নামাজের পর সোকান্দা কেল্লা জামে মসজিদ প্রাঙ্গন থেকে ওই বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিলটি বন্দর থানার ২১ নং ওয়ার্ড ও ২০ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিনের পর সোনাকান্দা পানির ট্যাংকি এলাকায় প্রতিবাদ সভার মধ্য দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি সমাপ্ত করা হয়।

বন্দর বাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হযরত মাওলানা মুফতী জাকির হোসেন কাশেমী সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন মাহামুদনগর ডকইয়ার্ড জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হযরত মাওলানা মুফতী আবুল কালাম ইউসুফ, বন্দর রুপারী জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতী সাইফুল্লাহ, মাহামুদনগর সারোয়ার জুট মিল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা বশির আহাম্মেদ, সোনাকান্দা কেল্লা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা জুনায়েদ সাকি, মাহামুদনগর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা তাজুল ইসলামসহ বিভিন্ন মসজিদের ইমাম ও খতিবগন।

প্রতিবাদ সভায় বক্তরা বলেন, ইসলাম হলো শান্তির ধর্ম। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহতালা মানব জাতির কল্যানের কথা ভেবে এই পৃথিবীতে পবিত্র কোরআন শরিফ নাযিল করেছেন। তিনিই আমাদের পবিত্র কোরআন শরিফকে হেফাজতে রাখবে।

আমরা মুসলমানরা কোন ধর্মকে আঘাত করেনি। কিন্তু ইহুদীরা পবিত্র কোরআন শরিফকে পুড়িয়ে মুসলমানদের বুকে আঘাত করেছে। আমরা এ নেক্কার জনক ঘটনার তর্ীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভায় বন্দরে ২০ নং ওয়ার্ড ও ২১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন মসজিদের প্রায় ৫’শ/৭’শ মুসল্লী অংশ গ্রহন করে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই

সুইডেনে কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে বন্দরে বিক্ষোভ

আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩

সুইডেনের উগ্রবাদী রাজনৈতিক দল হার্ড লাইন উগ্রপন্থি নেতা রাসমুল পালুদান কর্তৃক মুসলমানদের মহাগ্রন্থ পবিত্র আল কোরআন অবমাননা ও পোড়ানোর প্রতিবাদে বন্দর থানা তৌহিদী জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারী) বাদ জুম্মা নামাজের পর সোকান্দা কেল্লা জামে মসজিদ প্রাঙ্গন থেকে ওই বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। পরে বিক্ষোভ মিছিলটি বন্দর থানার ২১ নং ওয়ার্ড ও ২০ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিনের পর সোনাকান্দা পানির ট্যাংকি এলাকায় প্রতিবাদ সভার মধ্য দিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি সমাপ্ত করা হয়।

বন্দর বাজার জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হযরত মাওলানা মুফতী জাকির হোসেন কাশেমী সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন মাহামুদনগর ডকইয়ার্ড জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হযরত মাওলানা মুফতী আবুল কালাম ইউসুফ, বন্দর রুপারী জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতী সাইফুল্লাহ, মাহামুদনগর সারোয়ার জুট মিল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা বশির আহাম্মেদ, সোনাকান্দা কেল্লা জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা জুনায়েদ সাকি, মাহামুদনগর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা তাজুল ইসলামসহ বিভিন্ন মসজিদের ইমাম ও খতিবগন।

প্রতিবাদ সভায় বক্তরা বলেন, ইসলাম হলো শান্তির ধর্ম। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহতালা মানব জাতির কল্যানের কথা ভেবে এই পৃথিবীতে পবিত্র কোরআন শরিফ নাযিল করেছেন। তিনিই আমাদের পবিত্র কোরআন শরিফকে হেফাজতে রাখবে।

আমরা মুসলমানরা কোন ধর্মকে আঘাত করেনি। কিন্তু ইহুদীরা পবিত্র কোরআন শরিফকে পুড়িয়ে মুসলমানদের বুকে আঘাত করেছে। আমরা এ নেক্কার জনক ঘটনার তর্ীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভায় বন্দরে ২০ নং ওয়ার্ড ও ২১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন মসজিদের প্রায় ৫’শ/৭’শ মুসল্লী অংশ গ্রহন করে।