নারায়ণগঞ্জ ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৭ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নিজের অপকর্ম ঢাকতে মহানগর ছাত্রদল সভাপতি সাগরের বিরুদ্ধে শামিম ঢালীর মানববন্ধন সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি নেতার চাঁদাবাজি, বিচাররের দাবিতে মানববন্ধন রূপগঞ্জের ফকির ফ্যাশন লিঃ শ্রমিকদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী তৎপর চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি-ছাত্রদলের সংঘর্ষ আহত-৮ নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি সভাপতির নাম ভাঙ্গিয়ে শামিম ঢালীর চাঁদাবাজি  মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে আটককৃত এক ব্যক্তির রহস্যজনক মৃত্যু মহানগর বিএনপি সদস্য সচিবের মামলায় ৫৩ জনের নামে, অজ্ঞাত ১৫০ নারায়ণগঞ্জ জেলায় ৫৫টি আগ্নেয়াস্ত্র জমা না করায় অবৈধ ঘোষণা বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্প সরিয়ে নিতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে- বিকেএমইএর সভাপতি নানা আয়োজনে রিয়াদে এনটিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

ফুটপাত নিয়ন্ত্রন নিতে ওসিকে বার্তা সাইট না দিলে নিউজ হয়ে যাবে

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:৪৯:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১
  • ৩০৬ বার পড়া হয়েছে

সোনারগাঁ প্রতিনিধি : কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা ও ফুটপাতের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রনের অনুমতি না পেয়ে অপপ্রচার শুরু করেছে একাধিকবার পিটুনি খাওয়া বিশেষ পেশার এক গুণধর। এ নিয়ে সাংবাদিক মহলে চলছে নানান সমালোচনা।
জানা গেছে, কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের ফেসবুকের ম্যাচেঞ্জারে বিশেষ পেশার এক গুণধর একাটি বার্তা পাঠায়। তাতে লিখা হয়। মসজিদ মার্কেট বরাবর ড্যাম্পিং গেইট থেকে আমাদের সোনাপুর শাখার রাস্তা পর্যন্ত আমাকে ফুটপাত দিয়ে দেন। এই এড়িয়া আমার নেতৃত্বে চলবে। আমি আপনাকে মাসিক ৩০ হাজার টাকা করে দিব। দয়াকরে বিষয়টি নজরে নিবেন। মনক্ষুন্ন হবেন না। আমাকে সাইট না দিলে নিউজ হয়ে যাবে। এমন হুশিয়ারী দেয়া হয় বার্তায়।
কিন্তু তার পরও ওসি তার প্রস্তাবে রাজি হয়নি। এর পর থেকেই ওসি মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ উত্থাপন করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে। রাস্তায় ফুটপাত দোকান বসিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রন করার অনুমতি না দেওয়ার কারণেই ওসির বিরুদ্ধে ওই গুণধর মিথ্যা কাল্পনিক সংবাদ প্রকাশ করছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওসি মনিরুজ্জামান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিশেষ পেশার ওই গুণধর চাঁদাবাজি ও নিরীহ মানুষকে ব্ল্যাকমেইলিং করতে গিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ, সোনারগাঁ ও রূপগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে একাধিকবার পিটুনি খেয়েছে। সে দেশের বিভিন্ন প্রথম শ্রেণির দৈনিক পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় কাজ করে এমন পরিচয় দিয়ে থাকে। এসব মিডিয়ার পরিচয় দিতে গিয়ে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় নাজেহালও হয়েছেন এই গুণধর।
বিষয়টি জানার পর পেশাদার সাংবাদিকদের মধ্যে নানান সমালোচনা শুরু হয়েছে। ব্যক্তিস্বার্থে যারা সাংবাদিকতার মত মহান পেশাকে হেয় করছে তাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সংগঠন ও প্রশাসনিক ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যববস্থা গ্রহণ করা উচিৎ বলে মনে করছেন পেশাদার সাংবাদিকরা।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

নিজের অপকর্ম ঢাকতে মহানগর ছাত্রদল সভাপতি সাগরের বিরুদ্ধে শামিম ঢালীর মানববন্ধন

ফুটপাত নিয়ন্ত্রন নিতে ওসিকে বার্তা সাইট না দিলে নিউজ হয়ে যাবে

আপডেট সময় : ০১:৪৯:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

সোনারগাঁ প্রতিনিধি : কাঁচপুর হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামানের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা ও ফুটপাতের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রনের অনুমতি না পেয়ে অপপ্রচার শুরু করেছে একাধিকবার পিটুনি খাওয়া বিশেষ পেশার এক গুণধর। এ নিয়ে সাংবাদিক মহলে চলছে নানান সমালোচনা।
জানা গেছে, কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের ফেসবুকের ম্যাচেঞ্জারে বিশেষ পেশার এক গুণধর একাটি বার্তা পাঠায়। তাতে লিখা হয়। মসজিদ মার্কেট বরাবর ড্যাম্পিং গেইট থেকে আমাদের সোনাপুর শাখার রাস্তা পর্যন্ত আমাকে ফুটপাত দিয়ে দেন। এই এড়িয়া আমার নেতৃত্বে চলবে। আমি আপনাকে মাসিক ৩০ হাজার টাকা করে দিব। দয়াকরে বিষয়টি নজরে নিবেন। মনক্ষুন্ন হবেন না। আমাকে সাইট না দিলে নিউজ হয়ে যাবে। এমন হুশিয়ারী দেয়া হয় বার্তায়।
কিন্তু তার পরও ওসি তার প্রস্তাবে রাজি হয়নি। এর পর থেকেই ওসি মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ উত্থাপন করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে। রাস্তায় ফুটপাত দোকান বসিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রন করার অনুমতি না দেওয়ার কারণেই ওসির বিরুদ্ধে ওই গুণধর মিথ্যা কাল্পনিক সংবাদ প্রকাশ করছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওসি মনিরুজ্জামান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিশেষ পেশার ওই গুণধর চাঁদাবাজি ও নিরীহ মানুষকে ব্ল্যাকমেইলিং করতে গিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ, সোনারগাঁ ও রূপগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে একাধিকবার পিটুনি খেয়েছে। সে দেশের বিভিন্ন প্রথম শ্রেণির দৈনিক পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় কাজ করে এমন পরিচয় দিয়ে থাকে। এসব মিডিয়ার পরিচয় দিতে গিয়ে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় বিভিন্ন জায়গায় নাজেহালও হয়েছেন এই গুণধর।
বিষয়টি জানার পর পেশাদার সাংবাদিকদের মধ্যে নানান সমালোচনা শুরু হয়েছে। ব্যক্তিস্বার্থে যারা সাংবাদিকতার মত মহান পেশাকে হেয় করছে তাদের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সংগঠন ও প্রশাসনিক ভাবে প্রয়োজনীয় ব্যববস্থা গ্রহণ করা উচিৎ বলে মনে করছেন পেশাদার সাংবাদিকরা।