নারায়ণগঞ্জ ০৩:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রেকমত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের মজিবুর রহমান সভাপতির দায়িত্ব নিয়েই শিক্ষার মান উন্নয়নের তাগিদ অস্ত্রের লাইসেন্সের আবেদন না করেও অপপ্রচারের শিকার মহিউদ্দিন মোল্লা ! সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই রিয়াদে জমকালো আয়োজনে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রিয়াদে প্রিমিয়াম ফুটবল লীগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জুন মাসের ১৭ তারিখ কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা

সিদ্ধিরগঞ্জে সিএনজি চলছে চাঁদাবাজদের লাইসেন্সে

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮
  • ২৪০ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে চাঁদাবাজদের দেয়া লাইসেন্স দিয়ে চলছে সিএনজি। শিমরাইল মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের মাসোহারা দিয়ে লাইনমেন সাদ্দাম প্রতি সিএনজি থেকে মাসে ৫০০ টাকা ও দৈনিক ৩০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে মহাসড়কে সিএনজি চলাচলের লাইসেন্স দিচ্ছে। ট্রাফিক আইন মেনে চলুন লিখা ষ্টিকারই হলো চাঁদাবাজদের লাইসেন্স। এই ষ্টিকার লাগিয়ে শিমরাইল মোড় রেন্ট-এ কার ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক দখল করে ষ্ট্যান্ড বানিয়ে অর্ধশতাকি সিএনজি বেপরোয়া ভাবে চলছে মহাসড়কে। এই ষ্টিকার লাগানো সিএনজি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার শিমরাইল মোড় থেকে সাইনবোর্ড হয়ে লিংক রোড দিয়ে নতুন কোর্ট, শিমরাইল আদমজী সড়ক দিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুর, শিমরাইল মোড় থেকে রূপগঞ্জের ভুলতা গাউছিয়া ও কাঁচপুর হয়ে সোনারগাঁ থানার মোগড়াপাড়া পর্যন্ত মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক কয়েকজন চালক জানায়, এই ষ্টিকার লাগানো থাকলে ট্রাফিক সার্জেন্টরা সিএনজি ধরে না। প্রতি মাসে মাসে ষ্টিকার বদল করা হয়। ষ্টিকার লাগানোর জন্য মাসে দিতে হয় ৫০০ টাকা। ষ্টিকার বাবদ মাসে ৫০০ টাকা দেওয়ার পরও দৈনিক চাঁদা দিতে হয় ৩০ টাকা করে। সিএনজি ষ্ট্যান্ডের লাইনমেন সাদ্দাম ষ্টিকার লাগায় এবং নিয়মিত চাঁদা নিয়ে থাকে বলে চালকরা জানান।
এ বিষয়ে লাইনম্যান সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি ষ্টিকার লাগানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট যেন কোন সমস্যা না করে সেই জন্য প্রতিটি সিএনজি থেকে কিছু টাকা নেওয়া হয়। তা থেকে প্রতিমাসে শিমরাইল ট্রাফিক বক্সে ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিমরাইলে দায়িত্বরত ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ ইন্সপেক্টর(প্রশাসন) ,শহর ও যানবাহন নারায়ণগঞ্জ মোল্যা তাসলিম হোসেন এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করলে মোবাইলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

রেকমত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের মজিবুর রহমান সভাপতির দায়িত্ব নিয়েই শিক্ষার মান উন্নয়নের তাগিদ

সিদ্ধিরগঞ্জে সিএনজি চলছে চাঁদাবাজদের লাইসেন্সে

আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে চাঁদাবাজদের দেয়া লাইসেন্স দিয়ে চলছে সিএনজি। শিমরাইল মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের মাসোহারা দিয়ে লাইনমেন সাদ্দাম প্রতি সিএনজি থেকে মাসে ৫০০ টাকা ও দৈনিক ৩০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে মহাসড়কে সিএনজি চলাচলের লাইসেন্স দিচ্ছে। ট্রাফিক আইন মেনে চলুন লিখা ষ্টিকারই হলো চাঁদাবাজদের লাইসেন্স। এই ষ্টিকার লাগিয়ে শিমরাইল মোড় রেন্ট-এ কার ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক দখল করে ষ্ট্যান্ড বানিয়ে অর্ধশতাকি সিএনজি বেপরোয়া ভাবে চলছে মহাসড়কে। এই ষ্টিকার লাগানো সিএনজি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার শিমরাইল মোড় থেকে সাইনবোর্ড হয়ে লিংক রোড দিয়ে নতুন কোর্ট, শিমরাইল আদমজী সড়ক দিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুর, শিমরাইল মোড় থেকে রূপগঞ্জের ভুলতা গাউছিয়া ও কাঁচপুর হয়ে সোনারগাঁ থানার মোগড়াপাড়া পর্যন্ত মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক কয়েকজন চালক জানায়, এই ষ্টিকার লাগানো থাকলে ট্রাফিক সার্জেন্টরা সিএনজি ধরে না। প্রতি মাসে মাসে ষ্টিকার বদল করা হয়। ষ্টিকার লাগানোর জন্য মাসে দিতে হয় ৫০০ টাকা। ষ্টিকার বাবদ মাসে ৫০০ টাকা দেওয়ার পরও দৈনিক চাঁদা দিতে হয় ৩০ টাকা করে। সিএনজি ষ্ট্যান্ডের লাইনমেন সাদ্দাম ষ্টিকার লাগায় এবং নিয়মিত চাঁদা নিয়ে থাকে বলে চালকরা জানান।
এ বিষয়ে লাইনম্যান সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি ষ্টিকার লাগানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট যেন কোন সমস্যা না করে সেই জন্য প্রতিটি সিএনজি থেকে কিছু টাকা নেওয়া হয়। তা থেকে প্রতিমাসে শিমরাইল ট্রাফিক বক্সে ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিমরাইলে দায়িত্বরত ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ ইন্সপেক্টর(প্রশাসন) ,শহর ও যানবাহন নারায়ণগঞ্জ মোল্যা তাসলিম হোসেন এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করলে মোবাইলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।