নারায়ণগঞ্জ ০২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট রিয়াদে প্রবাসী লেখকের ১০ম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন সোনারগাঁয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে মহাসড়ক অবরোধ পাইনাদী নতুন মহল্লা সমাজকল্যাণ সংস্থার কার্যালয় উদ্বোধন সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জের মহাসড়ক যেন ময়লার ভাগাড়,দূষিত পরিবেশে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি আড়াইহাজারে ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ৮ জন গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে মিতালী মার্কেটের অর্থ আত্নসাত করেও অপপ্রচারে লিপ্ত জামান সোনারগাঁ জামপুরে খোকার সন্ত্রাসী হামলায় দলিল লেখক রতন আহত র্যাবের হাতে চাদাঁবাজির টাকাসহ ৬ চাদাঁবাজ গ্রেফতার

সিদ্ধিরগঞ্জে সিএনজি চলছে চাঁদাবাজদের লাইসেন্সে

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮
  • ২৬৭ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে চাঁদাবাজদের দেয়া লাইসেন্স দিয়ে চলছে সিএনজি। শিমরাইল মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের মাসোহারা দিয়ে লাইনমেন সাদ্দাম প্রতি সিএনজি থেকে মাসে ৫০০ টাকা ও দৈনিক ৩০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে মহাসড়কে সিএনজি চলাচলের লাইসেন্স দিচ্ছে। ট্রাফিক আইন মেনে চলুন লিখা ষ্টিকারই হলো চাঁদাবাজদের লাইসেন্স। এই ষ্টিকার লাগিয়ে শিমরাইল মোড় রেন্ট-এ কার ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক দখল করে ষ্ট্যান্ড বানিয়ে অর্ধশতাকি সিএনজি বেপরোয়া ভাবে চলছে মহাসড়কে। এই ষ্টিকার লাগানো সিএনজি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার শিমরাইল মোড় থেকে সাইনবোর্ড হয়ে লিংক রোড দিয়ে নতুন কোর্ট, শিমরাইল আদমজী সড়ক দিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুর, শিমরাইল মোড় থেকে রূপগঞ্জের ভুলতা গাউছিয়া ও কাঁচপুর হয়ে সোনারগাঁ থানার মোগড়াপাড়া পর্যন্ত মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক কয়েকজন চালক জানায়, এই ষ্টিকার লাগানো থাকলে ট্রাফিক সার্জেন্টরা সিএনজি ধরে না। প্রতি মাসে মাসে ষ্টিকার বদল করা হয়। ষ্টিকার লাগানোর জন্য মাসে দিতে হয় ৫০০ টাকা। ষ্টিকার বাবদ মাসে ৫০০ টাকা দেওয়ার পরও দৈনিক চাঁদা দিতে হয় ৩০ টাকা করে। সিএনজি ষ্ট্যান্ডের লাইনমেন সাদ্দাম ষ্টিকার লাগায় এবং নিয়মিত চাঁদা নিয়ে থাকে বলে চালকরা জানান।
এ বিষয়ে লাইনম্যান সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি ষ্টিকার লাগানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট যেন কোন সমস্যা না করে সেই জন্য প্রতিটি সিএনজি থেকে কিছু টাকা নেওয়া হয়। তা থেকে প্রতিমাসে শিমরাইল ট্রাফিক বক্সে ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিমরাইলে দায়িত্বরত ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ ইন্সপেক্টর(প্রশাসন) ,শহর ও যানবাহন নারায়ণগঞ্জ মোল্যা তাসলিম হোসেন এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করলে মোবাইলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট

সিদ্ধিরগঞ্জে সিএনজি চলছে চাঁদাবাজদের লাইসেন্সে

আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে চাঁদাবাজদের দেয়া লাইসেন্স দিয়ে চলছে সিএনজি। শিমরাইল মোড়ে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের মাসোহারা দিয়ে লাইনমেন সাদ্দাম প্রতি সিএনজি থেকে মাসে ৫০০ টাকা ও দৈনিক ৩০ টাকা করে চাঁদা আদায় করে মহাসড়কে সিএনজি চলাচলের লাইসেন্স দিচ্ছে। ট্রাফিক আইন মেনে চলুন লিখা ষ্টিকারই হলো চাঁদাবাজদের লাইসেন্স। এই ষ্টিকার লাগিয়ে শিমরাইল মোড় রেন্ট-এ কার ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহসড়ক দখল করে ষ্ট্যান্ড বানিয়ে অর্ধশতাকি সিএনজি বেপরোয়া ভাবে চলছে মহাসড়কে। এই ষ্টিকার লাগানো সিএনজি সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার শিমরাইল মোড় থেকে সাইনবোর্ড হয়ে লিংক রোড দিয়ে নতুন কোর্ট, শিমরাইল আদমজী সড়ক দিয়ে নারায়ণগঞ্জের খানপুর, শিমরাইল মোড় থেকে রূপগঞ্জের ভুলতা গাউছিয়া ও কাঁচপুর হয়ে সোনারগাঁ থানার মোগড়াপাড়া পর্যন্ত মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করছে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছিক কয়েকজন চালক জানায়, এই ষ্টিকার লাগানো থাকলে ট্রাফিক সার্জেন্টরা সিএনজি ধরে না। প্রতি মাসে মাসে ষ্টিকার বদল করা হয়। ষ্টিকার লাগানোর জন্য মাসে দিতে হয় ৫০০ টাকা। ষ্টিকার বাবদ মাসে ৫০০ টাকা দেওয়ার পরও দৈনিক চাঁদা দিতে হয় ৩০ টাকা করে। সিএনজি ষ্ট্যান্ডের লাইনমেন সাদ্দাম ষ্টিকার লাগায় এবং নিয়মিত চাঁদা নিয়ে থাকে বলে চালকরা জানান।
এ বিষয়ে লাইনম্যান সাদ্দামের সাথে কথা হলে তিনি ষ্টিকার লাগানোর সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট যেন কোন সমস্যা না করে সেই জন্য প্রতিটি সিএনজি থেকে কিছু টাকা নেওয়া হয়। তা থেকে প্রতিমাসে শিমরাইল ট্রাফিক বক্সে ৬ হাজার টাকা দিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিমরাইলে দায়িত্বরত ট্রাফিক বিভাগের পুলিশ ইন্সপেক্টর(প্রশাসন) ,শহর ও যানবাহন নারায়ণগঞ্জ মোল্যা তাসলিম হোসেন এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করলে মোবাইলে রিং হলেও তিনি রিসিভ করেননি।