নারায়ণগঞ্জ ০৭:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট রিয়াদে প্রবাসী লেখকের ১০ম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন সোনারগাঁয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে মহাসড়ক অবরোধ পাইনাদী নতুন মহল্লা সমাজকল্যাণ সংস্থার কার্যালয় উদ্বোধন সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জের মহাসড়ক যেন ময়লার ভাগাড়,দূষিত পরিবেশে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি আড়াইহাজারে ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ৮ জন গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে মিতালী মার্কেটের অর্থ আত্নসাত করেও অপপ্রচারে লিপ্ত জামান সোনারগাঁ জামপুরে খোকার সন্ত্রাসী হামলায় দলিল লেখক রতন আহত র্যাবের হাতে চাদাঁবাজির টাকাসহ ৬ চাদাঁবাজ গ্রেফতার

সিদ্ধিরগঞ্জে বেদখলকৃত ওয়াক্ফ সম্পদ উদ্ধারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৫:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে আজগর হাজী ওয়াক্ফ এস্টেট এর বেদখলকৃত সম্পত্তি উদ্ধারের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছে।  রোববার (০৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল তিনটায় আটটি মসজিদ কমিটি ও মুতওয়াল্লীদের উদ্যোগে মিজমিজি দক্ষিণপাড়া বায়তুল মামুর জামে মসজিদের সামনে এসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

লিখিত বক্তব্যে বায়তুল মামুর জামে মসজিদের মুতওয়াল্লী আমিনুল হক ভূঁইয়া রাজু বলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ ও জালকুড়ি দুইটি মৌজায় বাইশটি দাগে ৫৬২ শতাংশ জমি আজগর হাজী ওয়াক্ফ এস্টেটের। যার ওয়াক্ফ তালিকাভূঁক্ত স্বারক ইসি নম্বর-১৮২৫৪। আজগর হাজির মৃত্যুর পর বর্তমান বাজারে প্রায় শতকোটি টাকার এই জমি ওয়াক্ফ কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে তিনজন মুতওয়াল্লী ও আজগর হাজির ওয়ারিশগং সত্য গোপন করে বিক্রি করে দেয়। জমি উদ্ধার করার জন্য ওয়াক্ফ কর্তৃপক্ষসহ সরকারি বিভিন্ন দফতরে লিখিত আবেদন করার পরও কোন প্রতিকার হচ্ছেনা। জমি উদ্ধারের আবেদন করার পর থেকেই জমি বিক্রিকারী চক্র বিভিন্ন হুমকি ধমকি ও ভূয়া কাগজপত্র নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। আজগর হাজির নাতি আব্দুল মতিন ওরফে পাগলা মতিন পুলিশের পুরস্কার ঘোষিত মাদক ব্যবসায়ী আশরাফ ও জাহাঙ্গীরকে সাথে নিয়ে নানা অপপ্রচার চালানোর পাশাপাশি ওয়াক্ফ জমি আবার বিক্রি করার পাঁয়তারা করছে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজি ইয়াছিন মিয়া, স্থানীয় দুই নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: ইকবাল হোসেন, বড় মিনার মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: মোস্তফা কামাল ও বাইতুল সালাম জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: আলি হোসেন ভূঁইয়াসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ওয়াক্ফ প্রশাসক মো: তরিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তবে সহকারি প্রশাসক মাসুদুর রহমান শিকদার জানান, স্থানীয় পরিদর্শককে সরেজমিন তদস্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে।

স্থানয়ি পরিদর্শক রেজাউল করিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, চিঠি পেয়ে তদন্ত করছি। দ্রুতই প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট

সিদ্ধিরগঞ্জে বেদখলকৃত ওয়াক্ফ সম্পদ উদ্ধারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় : ১১:৫৫:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : সিদ্ধিরগঞ্জে আজগর হাজী ওয়াক্ফ এস্টেট এর বেদখলকৃত সম্পত্তি উদ্ধারের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছে।  রোববার (০৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল তিনটায় আটটি মসজিদ কমিটি ও মুতওয়াল্লীদের উদ্যোগে মিজমিজি দক্ষিণপাড়া বায়তুল মামুর জামে মসজিদের সামনে এসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

লিখিত বক্তব্যে বায়তুল মামুর জামে মসজিদের মুতওয়াল্লী আমিনুল হক ভূঁইয়া রাজু বলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ ও জালকুড়ি দুইটি মৌজায় বাইশটি দাগে ৫৬২ শতাংশ জমি আজগর হাজী ওয়াক্ফ এস্টেটের। যার ওয়াক্ফ তালিকাভূঁক্ত স্বারক ইসি নম্বর-১৮২৫৪। আজগর হাজির মৃত্যুর পর বর্তমান বাজারে প্রায় শতকোটি টাকার এই জমি ওয়াক্ফ কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে তিনজন মুতওয়াল্লী ও আজগর হাজির ওয়ারিশগং সত্য গোপন করে বিক্রি করে দেয়। জমি উদ্ধার করার জন্য ওয়াক্ফ কর্তৃপক্ষসহ সরকারি বিভিন্ন দফতরে লিখিত আবেদন করার পরও কোন প্রতিকার হচ্ছেনা। জমি উদ্ধারের আবেদন করার পর থেকেই জমি বিক্রিকারী চক্র বিভিন্ন হুমকি ধমকি ও ভূয়া কাগজপত্র নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। আজগর হাজির নাতি আব্দুল মতিন ওরফে পাগলা মতিন পুলিশের পুরস্কার ঘোষিত মাদক ব্যবসায়ী আশরাফ ও জাহাঙ্গীরকে সাথে নিয়ে নানা অপপ্রচার চালানোর পাশাপাশি ওয়াক্ফ জমি আবার বিক্রি করার পাঁয়তারা করছে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজি ইয়াছিন মিয়া, স্থানীয় দুই নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: ইকবাল হোসেন, বড় মিনার মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: মোস্তফা কামাল ও বাইতুল সালাম জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: আলি হোসেন ভূঁইয়াসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ওয়াক্ফ প্রশাসক মো: তরিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। তবে সহকারি প্রশাসক মাসুদুর রহমান শিকদার জানান, স্থানীয় পরিদর্শককে সরেজমিন তদস্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে।

স্থানয়ি পরিদর্শক রেজাউল করিমের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, চিঠি পেয়ে তদন্ত করছি। দ্রুতই প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।