সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেছেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে দেশে খুন, গুম, ধর্ষণ ও রাহাজানীর মতো ঘৃন্য অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বজিত হত্যার বিচার হলে বরগুনায় রিফাত হত্যাকান্ড ঘটতো না, তনু হত্যার বিচার হলে নুসরাত হত্যার ঘটনা ঘটতো না। সরকারের দোসরদের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশে একের পর এক অপরাধ কর্মকান্ড ঘটছে। এসব ঘটনায় জড়িতরা জামিনে এসে প্রকাশ্যে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে। যাবজ্জীন সাজাপ্রাপ্ত ভংয়কর আসামীরা জামিন পেলেও খালেদা জিয়ার মতো একজন জনপ্রিয় নেত্রী এবং ৩ বারের প্রধানমন্ত্রীকে সাজানো মিথ্যে মামসলায় এ জালেম সরকার কারাগারে বন্ধী করে রেখেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই আমাদের দেশ মাতাকে মুক্ত করে গনতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা হবে।
সানারপাড় রহিম মার্কেট পাইভওয়ে চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে রোববার(৩০ জুন) বিকেল ৫ টায় নাসিক ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক মাজহারুল হক ময়ুরের সভাপতিত্ব ও জেলা বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক রিয়াজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সম্বেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মনিরুল ইসলাম রবি, সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও নাসিক ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী ইকবাল হোসেন, জেলা বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শাহ আলম হিরা, শিশু বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত মোল্লা, ত্রাণ ও পূর্ণবাসন সম্পাদক মো: সালাউদ্দিন, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো: কবির হোসেন, সদস্য সামছুদ্দিন শেখ, গাজী মনির, মহানগর যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, ৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৈয়ম হোসেন ও মহিলা নেত্রী লুৎফন্নাহার।
সম্মেলনে মো: জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি, মো: গুলজার হোসেনকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, মো: মোক্তার হোসেন মুক্তুকে সাধারণ সম্পাদক, মো: মামুন মিয়াকে সহ-সধারণ সম্পাদক, মো: মোজাম্মেল হোসেনকে সাংগঠনিক সম্পাদক ও মো: আবু তাদেরকে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, ৩ নং ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল প্রধান, যুবদল নেতা মাঈনুল হোসেন, আইনাল হোসেন, ইমরান, রাসেল সরকার, ওসমান গণি, রুবেল, রজম, জিতু, ইবরাহীমসহ প্রমুখ।