সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিদিধি: সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়ক চিটাগাংরোডে অবস্থিত ট্রাফিক পুলিশবক্সেও এমসঅই আনোয়ারকে বাটারী চালিত অটোরিক্সার মালিকপক্ষ মাসোয়ার দিয়েই মহাসড়কে চালাচ্ছে রিক্সা। এমনটিই অভিযোগ করেন চিটাগাংরোডের কয়েকজন রিক্সা চালক। মাসিক মাসোয়ারা না করলে রিক্সার বাটারী খুলে নিয়ে গিয়ে ২ থেকে ৩ হাজার টাকার রেকার বিল ভাউচার ধরিয়ে দিয়ে বাটারী আনতে হয় রিক্সা চালকদের। আর যাদেও সাথে মাসিক মাসোয়ারা আছে তাদেও ধরা হয় না। আরো জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জ আটি, মিজমিজি, সিআই খোলা, পাইনাদী, সাইলোসহ বিভিন্ন এলাকার ৫ শতাধিক রিক্সা মালিকদেও কাছ থেকে মাসিক প্রতি রিক্সা ৪ শত টাকা কওে নেওয়া হয়। কিছুদিন আগেও কাঁচপুর ব্রিজের নিছে গিয়ে অনেক রিক্সা আটক রাখতে দেখা যায়। শুধু রিক্সা নয় ফিটনেস বিহীন গাড়ী থেকেও মাসোয়ারা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায় ট্রাফিক পুলিশ আনোয়ারের বিরুদ্ধে। যেখানে নারায়ণগঞ্জে পুলিশ সুপার হারুন-অর রশিদ দুর্নীতির বিরুদ্ধে অক্লান্ত ভাবে প্ররিশ্রম কওে যাচ্ছে আর ট্রাফিক পুলিশ আনোয়ার এভাবে এসব অন্যায় মূলক কাজ করছেন কি ভাবে?।
এ বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের এমসআই আনোয়ার মুঠোফোনে বলেন, আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ সত্য নয়। আমি কোন রিক্সা থেকে টাকা খাই না।
উক্ত বিষয়ে তদন্ত কওে ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করেন ভুক্তভোগীরা।