নারায়ণগঞ্জ ১১:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ২০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কালাপাহাড়িয়ায় আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে ৩ নং ওয়ার্ড যুবদলের দোয়া মাহফিল সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্রদলের মিছিলে রিফাতের চমক সিদ্ধিরগঞ্জে সৃষ্টি যুব সংসদের উদ্যোগে ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া সিদ্ধিরগঞ্জে সন্ত্রাস চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ছাত্রদলের বিক্ষোভ আজাদের নির্দেশে কালাপাহাড়িয়ায় বিএনপির পূজামণ্ডপ পরিদর্শন সোনারগাঁয়ে ৫১ তম বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষা ক্রীড়া পুরষ্কার বিতরণ সিদ্ধিরগঞ্জে দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সমন্বয়কে মারধর সোনারগাঁওয়ে গণিত অলিম্পিয়াড সিজন-১ এর পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত জমকালো আয়োজনে সৌদি আরবের ৯৪তম জাতীয় দিবস ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ডাম্পিং থেকে গাড়ি সরানোর রহস্য উদঘাটন

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২২
  • ২৫৭ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেনের বিরুদ্ধে জব্দ করা গাড়ি বিক্রি বা সরানোর অভিযোগ অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেড় হলো প্রকৃত সত্য। যে গাড়িটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে সেই গাড়ি মালিক প্রকৃত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলার বায়েজিদ বোস্তামী থানার হাজীপাড়া গ্রামের মো: আব্দুল মজিদের ছেলে আব্দুর নূরের একটি কাভার্ডভ্যান ( কুষ্টিয়া-ট-১১-০৬৭০) গত মে মাসের ১১ তারিখে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে গ্যাসের লাইন থেকে আগুন ধরে যায়। পরে পুড়া গাড়িটি জব্দ করে কঁাচপুর হাইওয়ে থানার অধিনস্থ ডাম্পিংয়ে রাখেন পুলিশ। গাড়ি মালিক আব্দুর নূর জানান, আমি গাড়িটি ফেরত পাওয়ার জন্য গত ৬ অক্টোবর হাইওয়ে গাজীপুর রিজিয়নের পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করি। পুলিশ সুপার ৯ অক্টোবর আমার গাড়িটি ভাঙ্গারি হিসেবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেনকে লিখিতভাবে আদেশ দেন।

পুলিশ সুপারের আদেশ পেয়ে ওসি নবীর হোসেন ১০
অক্টোবর আমাকে গাড়িটি নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেন। ওসির অনুমতি পেয়ে আমি গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে গাড়ির যন্ত্রাংশ কেটে একটি ট্রাক (ঝালকাঠি-ট-১১-০১১১) ভাড়া
করে নিয়ে যাই।

এদিকে প্রকৃত মালিক তার গাড়িটি গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে কেটে ভাঙ্গারি হিসেবে ট্রাক দিয়ে নিয়ে যেতে দেখে স্থানীয় একটি মহল ভিন্নখাতে প্রভাহিত করার চেষ্টা করছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসিকে গাড়ি বিক্রির অভিযোগে অভিযুক্ত করার অপপ্রচার ও অপচেষ্টা চালিয়ে স্বার্থ হাসিল করার পায়তারা করছে একটি চক্র।

এবিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেন বলেন, বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে আমি গাড়িটি মালিকের কাছে বুঝিয়ে দেই। গাড়ি বিক্রি করার অভিযোগ সঠিক নয়।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কালাপাহাড়িয়ায় আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে পুলিশের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত 

কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ডাম্পিং থেকে গাড়ি সরানোর রহস্য উদঘাটন

আপডেট সময় : ১০:৪২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২২

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি : নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেনের বিরুদ্ধে জব্দ করা গাড়ি বিক্রি বা সরানোর অভিযোগ অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেড় হলো প্রকৃত সত্য। যে গাড়িটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে সেই গাড়ি মালিক প্রকৃত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, চট্টগ্রাম জেলার বায়েজিদ বোস্তামী থানার হাজীপাড়া গ্রামের মো: আব্দুল মজিদের ছেলে আব্দুর নূরের একটি কাভার্ডভ্যান ( কুষ্টিয়া-ট-১১-০৬৭০) গত মে মাসের ১১ তারিখে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে গ্যাসের লাইন থেকে আগুন ধরে যায়। পরে পুড়া গাড়িটি জব্দ করে কঁাচপুর হাইওয়ে থানার অধিনস্থ ডাম্পিংয়ে রাখেন পুলিশ। গাড়ি মালিক আব্দুর নূর জানান, আমি গাড়িটি ফেরত পাওয়ার জন্য গত ৬ অক্টোবর হাইওয়ে গাজীপুর রিজিয়নের পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করি। পুলিশ সুপার ৯ অক্টোবর আমার গাড়িটি ভাঙ্গারি হিসেবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেনকে লিখিতভাবে আদেশ দেন।

পুলিশ সুপারের আদেশ পেয়ে ওসি নবীর হোসেন ১০
অক্টোবর আমাকে গাড়িটি নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি দেন। ওসির অনুমতি পেয়ে আমি গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে গাড়ির যন্ত্রাংশ কেটে একটি ট্রাক (ঝালকাঠি-ট-১১-০১১১) ভাড়া
করে নিয়ে যাই।

এদিকে প্রকৃত মালিক তার গাড়িটি গ্যাস সিলিন্ডার দিয়ে কেটে ভাঙ্গারি হিসেবে ট্রাক দিয়ে নিয়ে যেতে দেখে স্থানীয় একটি মহল ভিন্নখাতে প্রভাহিত করার চেষ্টা করছে।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসিকে গাড়ি বিক্রির অভিযোগে অভিযুক্ত করার অপপ্রচার ও অপচেষ্টা চালিয়ে স্বার্থ হাসিল করার পায়তারা করছে একটি চক্র।

এবিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেন বলেন, বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে আমি গাড়িটি মালিকের কাছে বুঝিয়ে দেই। গাড়ি বিক্রি করার অভিযোগ সঠিক নয়।