নারায়ণগঞ্জ ০৬:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট রিয়াদে প্রবাসী লেখকের ১০ম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন সোনারগাঁয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ মিছিলে মহাসড়ক অবরোধ পাইনাদী নতুন মহল্লা সমাজকল্যাণ সংস্থার কার্যালয় উদ্বোধন সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসার শিক্ষক গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জের মহাসড়ক যেন ময়লার ভাগাড়,দূষিত পরিবেশে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি আড়াইহাজারে ছাত্রলীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ৮ জন গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে মিতালী মার্কেটের অর্থ আত্নসাত করেও অপপ্রচারে লিপ্ত জামান সোনারগাঁ জামপুরে খোকার সন্ত্রাসী হামলায় দলিল লেখক রতন আহত র্যাবের হাতে চাদাঁবাজির টাকাসহ ৬ চাদাঁবাজ গ্রেফতার

বিভিন্ন গাড়িতে উঠছে দুরপাল্লার যাত্রী হাইওয়ে পুলিশের নিরব ভূমিকা

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:১১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১
  • ১৪৩ বার পড়া হয়েছে

সরকারী কঠোর লকডাউনের নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রাইভেটকারসহ বিভিন্ন গাড়ীতে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে চালকরা। হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। এক্ষেত্রে চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। তবুও প্রয়োজনের তাগিদে যাতায়াত করছে যাত্রীরা। এসব ক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই। অভিযোগ রয়েছে, কথিত কিছু কাউন্টার শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজদের সাথে হাইওয়ে পুলিশের যোগসাজশেই যাত্রী বহন করছে প্রাইভেটকার চালকরা।

লকডাউনের সরকারী নির্দেশনার প্রথম দিন বৃহস্পতিবার এবং বুধবার সরেজমিনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড় এবং সাইনবোর্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার অ্যাম্বুলেন্সে, নাফ পরিবহন, পিকাপ ভ্যানসহ বিভিন্ন পরিবহনে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে বিভিন্ন পরিবহনের কাউন্টারের শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজরা। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে কয়েকগুন বেশি ভাড়া। কাউন্টারের পাশেই অবস্থিত শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্স। সেখানে দায়িত্বরত কোন ট্রাফিক পুলিশের নজরদারি নেই এসকল গাড়িতে যাত্রী বহনে।

বিশ^স্ত সূত্রে জানা যায়, যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে গাড়ি প্রতি অর্থ প্রদান করে কাউন্টারের শ্রমিক ও চাঁদাবাজরা। এ কারণেই নির্দ্বীধায় দুরপাল্লার যাত্রীদের বহন করতে পারছে বিভিন্ন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, নাফ পরিবহন ও পিকাপ ভ্যান। এক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্সের ট্রফিক ইন্সপেক্টর ফারুক হোসেন বলেন, আমি সাইন বোর্ড এলাকায় ডিউটি করিতেছি, আমি এখনি বলেদিচ্ছি যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের মোবাইলে একাদিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সিদ্ধিরগঞ্জ আ’ লীগের গর্বের দুর্গের দুর্বলতা স্পষ্ট

বিভিন্ন গাড়িতে উঠছে দুরপাল্লার যাত্রী হাইওয়ে পুলিশের নিরব ভূমিকা

আপডেট সময় : ০২:১১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১

সরকারী কঠোর লকডাউনের নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রাইভেটকারসহ বিভিন্ন গাড়ীতে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে চালকরা। হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। এক্ষেত্রে চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। তবুও প্রয়োজনের তাগিদে যাতায়াত করছে যাত্রীরা। এসব ক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই। অভিযোগ রয়েছে, কথিত কিছু কাউন্টার শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজদের সাথে হাইওয়ে পুলিশের যোগসাজশেই যাত্রী বহন করছে প্রাইভেটকার চালকরা।

লকডাউনের সরকারী নির্দেশনার প্রথম দিন বৃহস্পতিবার এবং বুধবার সরেজমিনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড় এবং সাইনবোর্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার অ্যাম্বুলেন্সে, নাফ পরিবহন, পিকাপ ভ্যানসহ বিভিন্ন পরিবহনে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে বিভিন্ন পরিবহনের কাউন্টারের শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজরা। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে কয়েকগুন বেশি ভাড়া। কাউন্টারের পাশেই অবস্থিত শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্স। সেখানে দায়িত্বরত কোন ট্রাফিক পুলিশের নজরদারি নেই এসকল গাড়িতে যাত্রী বহনে।

বিশ^স্ত সূত্রে জানা যায়, যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে গাড়ি প্রতি অর্থ প্রদান করে কাউন্টারের শ্রমিক ও চাঁদাবাজরা। এ কারণেই নির্দ্বীধায় দুরপাল্লার যাত্রীদের বহন করতে পারছে বিভিন্ন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, নাফ পরিবহন ও পিকাপ ভ্যান। এক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্সের ট্রফিক ইন্সপেক্টর ফারুক হোসেন বলেন, আমি সাইন বোর্ড এলাকায় ডিউটি করিতেছি, আমি এখনি বলেদিচ্ছি যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের মোবাইলে একাদিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।