নারায়ণগঞ্জ ১০:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি সাংবাদিক শাওনের বাবা ফিরোজ আহমেদ আর নেই রিয়াদে জমকালো আয়োজনে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন রিয়াদে প্রিমিয়াম ফুটবল লীগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত জুন মাসের ১৭ তারিখ কোরবানির ঈদ পালিত হওয়ার সম্ভবনা রিয়াদে নোভ আল আম্মার ইষ্টাবলিস্ট এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রিয়াদে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রিয়াদে জয়নাল আবেদীন ফারুক রিয়াদে বাংলাদেশ প্রবাসী সাংবাদিক ফোরামের ইফতার মাহফিলে প্রবাসীদের মিলন মেলা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করেও সাবেক সেনা পরিবার, পাশে পায়নি পুলিশ

বিভিন্ন গাড়িতে উঠছে দুরপাল্লার যাত্রী হাইওয়ে পুলিশের নিরব ভূমিকা

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:১১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১
  • ১১৫ বার পড়া হয়েছে

সরকারী কঠোর লকডাউনের নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রাইভেটকারসহ বিভিন্ন গাড়ীতে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে চালকরা। হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। এক্ষেত্রে চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। তবুও প্রয়োজনের তাগিদে যাতায়াত করছে যাত্রীরা। এসব ক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই। অভিযোগ রয়েছে, কথিত কিছু কাউন্টার শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজদের সাথে হাইওয়ে পুলিশের যোগসাজশেই যাত্রী বহন করছে প্রাইভেটকার চালকরা।

লকডাউনের সরকারী নির্দেশনার প্রথম দিন বৃহস্পতিবার এবং বুধবার সরেজমিনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড় এবং সাইনবোর্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার অ্যাম্বুলেন্সে, নাফ পরিবহন, পিকাপ ভ্যানসহ বিভিন্ন পরিবহনে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে বিভিন্ন পরিবহনের কাউন্টারের শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজরা। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে কয়েকগুন বেশি ভাড়া। কাউন্টারের পাশেই অবস্থিত শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্স। সেখানে দায়িত্বরত কোন ট্রাফিক পুলিশের নজরদারি নেই এসকল গাড়িতে যাত্রী বহনে।

বিশ^স্ত সূত্রে জানা যায়, যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে গাড়ি প্রতি অর্থ প্রদান করে কাউন্টারের শ্রমিক ও চাঁদাবাজরা। এ কারণেই নির্দ্বীধায় দুরপাল্লার যাত্রীদের বহন করতে পারছে বিভিন্ন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, নাফ পরিবহন ও পিকাপ ভ্যান। এক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্সের ট্রফিক ইন্সপেক্টর ফারুক হোসেন বলেন, আমি সাইন বোর্ড এলাকায় ডিউটি করিতেছি, আমি এখনি বলেদিচ্ছি যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের মোবাইলে একাদিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

কাঁচপুর হাইওয়ে থানা পুলিশকে ম্যানেজ করে মহাসড়কে অপকর্ম চাঁদাবাজি

বিভিন্ন গাড়িতে উঠছে দুরপাল্লার যাত্রী হাইওয়ে পুলিশের নিরব ভূমিকা

আপডেট সময় : ০২:১১:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১

সরকারী কঠোর লকডাউনের নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রাইভেটকারসহ বিভিন্ন গাড়ীতে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে চালকরা। হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। এক্ষেত্রে চালকরা অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের। তবুও প্রয়োজনের তাগিদে যাতায়াত করছে যাত্রীরা। এসব ক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই। অভিযোগ রয়েছে, কথিত কিছু কাউন্টার শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজদের সাথে হাইওয়ে পুলিশের যোগসাজশেই যাত্রী বহন করছে প্রাইভেটকার চালকরা।

লকডাউনের সরকারী নির্দেশনার প্রথম দিন বৃহস্পতিবার এবং বুধবার সরেজমিনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল মোড় এবং সাইনবোর্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, অসংখ্য মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার অ্যাম্বুলেন্সে, নাফ পরিবহন, পিকাপ ভ্যানসহ বিভিন্ন পরিবহনে দুরপাল্লার যাত্রী বহন করছে বিভিন্ন পরিবহনের কাউন্টারের শ্রমিক ও স্থানীয় চাঁদাবাজরা। তবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেয়া হচ্ছে কয়েকগুন বেশি ভাড়া। কাউন্টারের পাশেই অবস্থিত শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্স। সেখানে দায়িত্বরত কোন ট্রাফিক পুলিশের নজরদারি নেই এসকল গাড়িতে যাত্রী বহনে।

বিশ^স্ত সূত্রে জানা যায়, যাত্রী বহনের ক্ষেত্রে হাইওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে গাড়ি প্রতি অর্থ প্রদান করে কাউন্টারের শ্রমিক ও চাঁদাবাজরা। এ কারণেই নির্দ্বীধায় দুরপাল্লার যাত্রীদের বহন করতে পারছে বিভিন্ন প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, অ্যাম্বুলেন্স, নাফ পরিবহন ও পিকাপ ভ্যান। এক্ষেত্রে হাইওয়ে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করছে। শিমরাইল হাইওয়ে পুলিশ বক্সের ট্রফিক ইন্সপেক্টর ফারুক হোসেন বলেন, আমি সাইন বোর্ড এলাকায় ডিউটি করিতেছি, আমি এখনি বলেদিচ্ছি যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি মনিরুজ্জামানের মোবাইলে একাদিক বার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।