নারায়ণগঞ্জ ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সৌদি আরবে “প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের” উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ সিটি প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত রিয়াদে সিলেট সদর উপজেলা প্রবাসীদের উদ্যোগে সংবর্ধণা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ইনভেস্টার নজরুল ইসলামের রিয়াদ গালফ টুলেডো রেষ্টুরেন্টে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে ৬ দিনেও নিখোঁজ ব্যবসায়ীর সন্ধান মেলেনি রিয়াদে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত সৌদি আরবে ব্যাচ ৯৫-৯৭ এর আয়োজনে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত সৌদি আরবে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত এতিমদের সন্মানে প্রবাসী সাংবাদিক ফারুক চানের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে দালালরা দিচ্ছে পুলিশ ভেরিফিকেশন!

সিদ্ধিরগঞ্জে তিতাস অভিযানে দুই কয়েল কারখানাকে ১’লাখ টাকা জরিমানা

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২৭:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি মাদরাসা রোড এলাকায় অনুমোদনহীন ২’টি কয়েল কারখানায় তিতাসের ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান। একটি কয়েল কারখানা মালিককে ১’লাখ টাকা জরিমানা ও অপরটি সিলগালা করেছে আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সিনিয়র সহকারি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন ও সহকারি কমিশনার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূসরাত আরা খানমের আদালত মিজমিজি মাদরাসা রোড এলাকায় হারুনের মালিকানাধীন সোনালী ব্র্যান্ডের মশার কয়েল কারখানােেক ১’লাখ টাকা জরিমানা ও আসাদের মালিমাকানাধী ম্যাজিক ব্র্যান্ডের কয়েল কারখানা সিলগালা করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ তিতাসের ডিজিএম প্রকৌশলী গোলাম ফারুক জানান, কারখানা দু’টিতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ছিল। গোপনসূত্রে সংবাদ পেয়ে কারখানাটিতে অভিযান চালানো হয়ে।
সিনিয়র সহকারি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন বলেন, অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার অপরাধে তিতাস আইন ২০১২ এর ১ ধারা অনুযায়ী একটি কারখানাকে জরিমানা ও অপর করাখানা সিলগালা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এর আগেও আসাদ ও হারুনের কয়েল কারখানায় একাধিকবার অভিযান চালিয়ে জরিমানা ও গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তিতাস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু একদিনের মধ্যেই কারখানা মালিকরা আবার লাইন সংযোগ দিয়ে দেয়। তাদের কারখানায় অবৈধ সংযোগ লাগায় ফয়েজ। এসব কয়েল কারখানা থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করে নামধারী আওয়ামীলীগ নেতা আবু বকর সিদ্দিক আবুল। এই আবুলের শেল্টারে এলাকায় কয়েল কারখানাসহ অন্তত শতাধিক কারখানা থেকে চাঁদা আদায় করা হয়। আবুল এবং ফয়েজ একই সিন্ডিকেটের লোক। এছাড়াও কারখানার দেখভাল ও বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করে আমিনুল। এসব কারখানার কোন সরকারি অনুমতি নেই। বিএসটিআই ও পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই ম্যানেজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে কয়েল কারখানা।

ট্যাগস :

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

সৌদি আরবে “প্রবাসী নাশীদ ব্যান্ডের” উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সিদ্ধিরগঞ্জে তিতাস অভিযানে দুই কয়েল কারখানাকে ১’লাখ টাকা জরিমানা

আপডেট সময় : ০২:২৭:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২১

সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি মাদরাসা রোড এলাকায় অনুমোদনহীন ২’টি কয়েল কারখানায় তিতাসের ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান। একটি কয়েল কারখানা মালিককে ১’লাখ টাকা জরিমানা ও অপরটি সিলগালা করেছে আদালত। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সিনিয়র সহকারি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন ও সহকারি কমিশনার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূসরাত আরা খানমের আদালত মিজমিজি মাদরাসা রোড এলাকায় হারুনের মালিকানাধীন সোনালী ব্র্যান্ডের মশার কয়েল কারখানােেক ১’লাখ টাকা জরিমানা ও আসাদের মালিমাকানাধী ম্যাজিক ব্র্যান্ডের কয়েল কারখানা সিলগালা করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ তিতাসের ডিজিএম প্রকৌশলী গোলাম ফারুক জানান, কারখানা দু’টিতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ছিল। গোপনসূত্রে সংবাদ পেয়ে কারখানাটিতে অভিযান চালানো হয়ে।
সিনিয়র সহকারি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন বলেন, অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ দেওয়ার অপরাধে তিতাস আইন ২০১২ এর ১ ধারা অনুযায়ী একটি কারখানাকে জরিমানা ও অপর করাখানা সিলগালা করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, এর আগেও আসাদ ও হারুনের কয়েল কারখানায় একাধিকবার অভিযান চালিয়ে জরিমানা ও গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তিতাস কর্তৃপক্ষ। কিন্তু একদিনের মধ্যেই কারখানা মালিকরা আবার লাইন সংযোগ দিয়ে দেয়। তাদের কারখানায় অবৈধ সংযোগ লাগায় ফয়েজ। এসব কয়েল কারখানা থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করে নামধারী আওয়ামীলীগ নেতা আবু বকর সিদ্দিক আবুল। এই আবুলের শেল্টারে এলাকায় কয়েল কারখানাসহ অন্তত শতাধিক কারখানা থেকে চাঁদা আদায় করা হয়। আবুল এবং ফয়েজ একই সিন্ডিকেটের লোক। এছাড়াও কারখানার দেখভাল ও বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করে আমিনুল। এসব কারখানার কোন সরকারি অনুমতি নেই। বিএসটিআই ও পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই ম্যানেজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে কয়েল কারখানা।